অশ্বগন্ধা/উইন্টারচেরী ( Winter cherry)
বাংলা বা স্থানীয় নামঃ অশ্বগন্ধা
ইউনানী নামঃ এসগন্দ
আয়ুর্বেদিক নামঃ অশ্বগন্ধা
হিন্দি নামঃ অসগন্ধ, বরাহী গেধী
ফার্সী নামঃ এসগন্দ নাগরী
সংস্কৃত নামঃ অশ্বগন্ধা, বরাহকর্ণী, বরদা, বলদা, কুষ্ঠগন্ধিনী
ইংরেজি নামঃ Winter cherry
বৈজ্ঞানিক নামঃ Withania somnifera Dunal,
পরিবারঃ Solanaceae
ব্যবহৃত অংশঃ কন্দমূল
কার্যকারিতা ও ব্যবহারঃ
সাধারন দূর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, মানসিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, অবসাদ, শিশু অপুষ্টি, স্মৃতিশক্তির দুর্বলতা, পীড়ন, কোষকলার ঘাটতি, স্নায়বিক অবসাদ, গ্রন্থিস্ফীতি, অনিদ্রা, দুগ্ধস্বল্পতা, শুক্রস্বল্পতা ।
(তথ্য সূত্রঃ) ১) বাংলাদেশ জাতীয় আয়ুর্বেদিক ফর্মুলারী , ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১ , প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন, পৃষ্ঠাঃ ৬৯৫,
২) বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী, ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১, প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন, পৃষ্ঠাঃ ৬৬৫ )
.
সাধারন ক্রিয়াঃ সাধারন বলকারক, যৌনশক্তি বর্ধক ও শুক্রগাঢ় কারক। দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবন শক্তি বর্ধক। কাশ, হাঁপানি ও সন্ধিবেদনায় উপকারী। দেহের পুষ্টিকারক, বর্ণ প্রসাদক এবং জরায়ুর শক্তি বর্ধক । যে কোনো ফোঁড়ার উপর অশ্বগন্ধা পিষে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া পাকিয়ে ফাটিয়ে দেয়। মূত্রকারক, ঈষৎ বিরেচক, উদ্দীপক এবং স্নায়ুশক্তিবর্ধক তাছাড়া প্রশান্তিদায়ক এবং সুনিদ্রা আনয়ন কারক।
ভারতে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা জীবনী শক্তি বর্ধক ও স্নায়ুশক্তি বর্ধক ওষুধ হিসেবে অশ্বগন্ধা ব্যপকভাবে ব্যবহার করেন বিধায় একে “ইন্ডিয়ান জিনসেং” নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে । চীনা ভেষজবিজ্ঞানিরাও অশ্বগন্ধাকে উত্তেজক, কামোদ্দীপক, বলকারক ও সাধারন টনিক হিসেবে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে থাকেন ।
( তথ্য সূত্রঃ রোগ ও উদ্ভিদতত্ত্ব ( ১-৩ খন্ড) , লেখকঃ হাকীম এম এ কালাম পাটোয়ারী , প্রকাশকঃ ক্যামরুজ পাবলিকেশন্স , সংস্করনঃ এপ্রিল -২০০৩ , পৃষ্ঠাঃ ১২১ )
.
আয়ুর্বেদিক মতে গুণ ও আময়িক প্রয়োগঃ বায়ু , কফ, শ্বিত্ররোগ, শোথ ও ক্ষয়রোগ নাশক, বলকারক, রসায়ন, তিক্ত-কষায়রস, উষ্ণবীর্য এবং অত্যন্ত শুক্র বর্ধক ।
(তথ্য সূত্রঃ আয়ুর্বেদীয় দ্রব্যগুণসার , লেখকঃ কবিরাজ শ্রী বাদল মজুমদার, প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন ,৩য় প্রকাশঃ জুন ২০১১, পৃষ্ঠাঃ ৭৪ )
.
ইউনানী মতে গুনঃ ২য় শ্রেণীর উষ্ণ ও শুষ্ক। মতান্তরে ৩য় শ্রেণীর উষ্ণ ও শুষ্ক। বলকারক, মোটা কারক ( মানুষকে মোটা করে ) , বীর্য বর্দ্ধক, যৌন উত্তেজক ও জড়ায়ুর শক্তি বর্দ্ধক। শ্বাস , কাশ , ব্রঙ্কাইটিস, কোমর ও বাত ব্যথায় উপকারি।
প্রসূতিকে প্রসবান্তে অশ্বগন্ধা সেবন করালে বিশেষ উপকার হয় । বালকদের দুর্বলতা , ক্ষয়রোগ ও বৃদ্ধদের শক্তির জন্য ব্যবহার হয় ।
( তথ্য সূত্রঃ ইউনানী মেটিরিয়া মেডিকা , লেখকঃ প্রিন্সিপ্যাল আবদুর রব খান , প্রকাশকঃ বিসিরাম প্রকাশনী , ৩য় প্রকাশঃ ৫ইং ডিসেম্বর ২০০৩ইং , পৃষ্ঠাঃ ১০০ )
.
সেবন মাত্রাঃ
১) ৩ গ্রাম হতে ৬ গ্রাম ( তথ্য সূত্রঃ রোগ ও উদ্ভিদতত্ত্ব ( ১-৩ খন্ড), লেখকঃ হাকীম এম এ কালাম পাটোয়ারী, প্রকাশকঃ ক্যামরুজ পাবলিকেশন্স, সংস্করনঃ এপ্রিল -২০০৩, পৃষ্ঠাঃ ১২১ )
২)নির্দেশিত না হলে দৈনিক ৬-১২ গ্রাম পর্যন্ত বিভক্ত মাত্রায় সেব্য। ( তথ্য সূত্রঃ ১) বাংলাদেশ জাতীয় আয়ুর্বেদিক ফর্মুলারী , ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১ , প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন , পৃষ্ঠাঃ ৬৯৫, ২) বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী, ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১, প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন, পৃষ্ঠাঃ ৬৬৫ )
৩) ৩-৪ গ্রাম গরম দুধ অথবা মধু অথবা চিনি ও ঘি সহ সেব্য ( তথ্য সূত্রঃ প্রাথমিক চিকিৎসায় ভেষজ, লেখকঃ ডাঃ আলমগীর মতি, প্রকাশকঃ মডার্ণ প্রকাশনী, ৩য় প্রকাশ আগস্ট ২০১৫ , পৃষ্ঠাঃ ২৯ )
৪) ৩ থেকে ৫ গ্রাম, এমনকি ১৫ গ্রাম পর্যন্ত সেব্য । ( তথ্য সূত্রঃ ইউনানী মেটিরিয়া মেডিকা, লেখকঃ প্রিন্সিপ্যাল আবদুর রব খান, প্রকাশকঃ বিসিরাম প্রকাশনী, ৩য় প্রকাশঃ ৫ইং ডিসেম্বর ২০০৩ইং, পৃষ্ঠাঃ ১০০)
খাওয়ার সাধারণ নিয়মঃ
রাতে ১ চামচ পাউডার হাফ গ্লাস পানিতে ভেজাবেন এবং সকালে শুধু পানিটুকু খাবেন ও নিচে জমানো অংশ ফেলে দিবেন। সকালেও একই নিয়মে ভেজাবেন ও একই নিয়মে রাতে খাবেন। অথবা ডাক্তারের কাছে থেকে পরামর্শ নিয়ে খাবেন।
.
পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ও বিরূপ ক্রিয়াঃনির্দেশিত মাত্রায় সেবনে কোনরূপ পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া ও বিরূপ ক্রিয়া সম্পর্কে জানা যায় নি । ( তথ্য সূত্রঃ ১) বাংলাদেশ জাতীয় আয়ুর্বেদিক ফর্মুলারী , ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১ , প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন , পৃষ্ঠাঃ ৬৯৫ ,
২) বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মুলারী , ২য় সংস্করনঃ জুন ২০১১ , প্রকাশকঃ বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস অব মেডিসিন , পৃষ্ঠাঃ ৬৬৫ )
.
সতর্কতা ও প্রতিনির্দেশঃ অধিক মাত্রায় সেবনে উষ্ণ প্রকৃতির লোকের পক্ষে ও কন্ঠ রোগে ক্ষতিকর ।
( তথ্য সূত্রঃ ইউনানী মেটিরিয়া মেডিকা , লেখকঃ প্রিন্সিপ্যাল আবদুর রব খান , প্রকাশকঃ বিসিরাম প্রকাশনী , ৩য় প্রকাশঃ ৫ইং ডিসেম্বর ২০০৩ইং , পৃষ্ঠাঃ ১০০)
.
এই ভেষজটি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক ( আয়ুর্বেদিক, ইউনানী ও হোমিওতে সরকারী প্রাক্টিস রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত চিকিৎসক ও লেখক) পরিচালিত FH Shop .
.
ডাঃ মোঃ ফাইজুল হক এর সরাসরি নিজের তত্ত্বাবধানে হার্বস/ঔষধি ভেষজ থেকে সঠিক নিয়মে চুর্ন / পাউডার করা হয়েছে । কোনো কেমিকেল বা সাধারন প্রিজারভেটিভও ব্যবহার করা হয়নি ।
.
১০০% খাঁটি হার্বস ব্যবহার করার জন্য আমাদের কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিন ,ঢাকার মধ্যে হোম ডেলিভারির সুযোগ এবং ঢাকার বাহিরে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে পন্য ডেলিভারি দেওয়া হয় ।
.
আমাদের কাষ্টমার কেয়ারও পরিচালিত হয় কোয়ালিফাইড ভেষজবিদ/আয়ুর্বেদ/ইউনানী চিকিৎসক এর তত্ত্বাবধানে ।
.
২০০ গ্রাম ৩৪০ টাকা ।
Ashraf –
পণ্য হাতে পেয়েছি এবং একদম ফ্রেস ও খাঁটি মনে হয়েছে। প্যাকেজিংটাও সুন্দর। ধন্যবাদ
shahidul –
ধন্যবাদ
FH SHOP –
ধন্যবাদ
Shaker –
Thanks faijul vai…..100% quality good….
FH SHOP –
আপনাকেও ধন্যবাদ
Hasan –
এটা কি সব সময় খাওয়া যাবে?
Faijul Huq –
হ্যাঁ, ইচ্ছে করলে খেতে পারেন।
Ranju –
অশ্বগন্ধা খেলে কি উচ্চতা বাড়ে?
Shahidul –
কিছু কিছু রিসার্চে পাওয়া গেছে এটা উচ্চতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
Rafsan –
এটা কি খালি পেটে নাকি ভরা পেটে খেতে হয়? পার্শপ্রতিক্রিয়া কেমন?
Shahidul –
খালি বা ভরা উভয় অবস্থাতেই খাওয়া যাবে। এগুলো সম্পূ্ণ ন্যাচারাল তাই পাশ্বপতিক্রিয়া নেই বললেই চলে।
Nadim –
ai 250gm fill ta koto din khowa jaibo?